আমির খানের ‘দঙ্গল’ বক্স অফিসে ভালোই খেল দেখাল। ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে মুক্তি পাওয়া এই ছবি ভারতীয় সমালোচক ও ভক্তদের সন্তুষ্ট তো করেইছে, চলতি বছর চীনে এই সিনেমা মুক্তি দেওয়ার পর ঘটে এক অভূতপূর্ব ঘটনা। এর আগে সে দেশে কোনো হিন্দি ছবি দেখার জন্য হলে এমন উপচে পড়া ভিড় হয়নি। বিশ্বজুড়ে ব্যাপক সফলতা পাওয়ার পর ২০১৬ সালে শীর্ষ আয়কারী ৩০তম সিনেমা হিসেবে নাম লেখাল নিতেশ তিওয়ারি পরিচালিত ‘দঙ্গল’।
পাঞ্জাবের হরিয়ানার এক আঞ্চলিক কুস্তিগীর মহাবীর সিং ফোগাত ও কমনওয়েলথ গেমসে কুস্তিতে স্বর্ণজয়ী তাঁর দুই মেয়ে গীতা ও ববিতাকে নিয়েই এই ছবির গল্প। সত্যি ঘটনার ওপর নির্মিত এই ছবি আয়ের দিক থেকে পেছনে ফেলে দিয়েছে জনি ডেপের হলিউড ছবি ‘অ্যালিস থ্রু দ্য লুকিং গ্লাস’-কেও। জনির এই ছবির আয় ২৯৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সামান্য বেশি। আর ‘দঙ্গল’-এর ঝুলিতে এখন পর্যন্ত উঠেছে ৩০১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর আগে কোনো হিন্দি ছবি আয়ের দিক থেকে এই অবস্থানে পৌঁছাতে পারেনি। তথ্যটি টুইটারে প্রকাশ করেছেন ভারতের ট্রেড অ্যানালিস্ট রমেশ বালা।
তবে, চীনে ‘দঙ্গল’ দিয়ে আমির খান দারুণ জনপ্রিয়তা পেলেও আর্থিকভাবে এদিক থেকে খুব একটা লাভবান হতে পারেননি তিনি। কারণ চীনা সরকারের নিয়ম অনুযায়ী বিদেশি কোনো ছবি চীনে মুক্তি পেলে মোট রাজস্বের কেবল ২৫ শতাংশ তাঁরা ঘরে নিতে পারবে। যেখানে যুক্তরাষ্ট্র বিদেশি ছবির আয়ের ৫০ শতাংশ দিয়ে দেয়। অন্যান্য দেশগুলো দিয়ে থাকে ৪০ শতাংশ। চীনের নিয়ম মেনে তাই ‘দঙ্গল’-এর অন্যতম পরিবেশক ইউটিভি চীন থেকে আয় বাবদ পাবে মাত্র ২৭৫ কোটি রুপি। আর অন্যতম প্রযোজক হিসেবে এই আয়ের একটি অংশ পাবেন আমির। তাতে কী যায় আসে? চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে নিজে আমিরের অভিনয়ের প্রশংসা করেছেন, এটাই বা কম কীসে? আর সে দেশের মানুষের কাছেও তো আমির এখন স্বপ্নের নায়ক। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
Source: Prothomalo
পাঞ্জাবের হরিয়ানার এক আঞ্চলিক কুস্তিগীর মহাবীর সিং ফোগাত ও কমনওয়েলথ গেমসে কুস্তিতে স্বর্ণজয়ী তাঁর দুই মেয়ে গীতা ও ববিতাকে নিয়েই এই ছবির গল্প। সত্যি ঘটনার ওপর নির্মিত এই ছবি আয়ের দিক থেকে পেছনে ফেলে দিয়েছে জনি ডেপের হলিউড ছবি ‘অ্যালিস থ্রু দ্য লুকিং গ্লাস’-কেও। জনির এই ছবির আয় ২৯৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সামান্য বেশি। আর ‘দঙ্গল’-এর ঝুলিতে এখন পর্যন্ত উঠেছে ৩০১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর আগে কোনো হিন্দি ছবি আয়ের দিক থেকে এই অবস্থানে পৌঁছাতে পারেনি। তথ্যটি টুইটারে প্রকাশ করেছেন ভারতের ট্রেড অ্যানালিস্ট রমেশ বালা।
তবে, চীনে ‘দঙ্গল’ দিয়ে আমির খান দারুণ জনপ্রিয়তা পেলেও আর্থিকভাবে এদিক থেকে খুব একটা লাভবান হতে পারেননি তিনি। কারণ চীনা সরকারের নিয়ম অনুযায়ী বিদেশি কোনো ছবি চীনে মুক্তি পেলে মোট রাজস্বের কেবল ২৫ শতাংশ তাঁরা ঘরে নিতে পারবে। যেখানে যুক্তরাষ্ট্র বিদেশি ছবির আয়ের ৫০ শতাংশ দিয়ে দেয়। অন্যান্য দেশগুলো দিয়ে থাকে ৪০ শতাংশ। চীনের নিয়ম মেনে তাই ‘দঙ্গল’-এর অন্যতম পরিবেশক ইউটিভি চীন থেকে আয় বাবদ পাবে মাত্র ২৭৫ কোটি রুপি। আর অন্যতম প্রযোজক হিসেবে এই আয়ের একটি অংশ পাবেন আমির। তাতে কী যায় আসে? চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে নিজে আমিরের অভিনয়ের প্রশংসা করেছেন, এটাই বা কম কীসে? আর সে দেশের মানুষের কাছেও তো আমির এখন স্বপ্নের নায়ক। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
Source: Prothomalo
0 comments:
Post a Comment