Daily bangla news by JasHim News 24 all bd news live 24 hours in this field thanks for watching.

Thursday, July 6, 2017

জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের মাধ্যমে তদন্ত করুন : রিজভী By JasHim news 24


বাংলাদেশে বর্তমান সরকার দেশের মানুষকে এখন বিষাক্ত কাঁটার খাঁচার মধ্যে বন্দি করে রেখেছে বলে মন্তব্য করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, সারাদেশে বাড়িতে বাড়িতে মৃত্যু, গুম, অপহরণ, নিখোঁজ, বিনা বিচারে আটকের ভয় নিয়ে মানুষ গভীর উৎকণ্ঠায় দিনাতিপাত করছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। : রুহুল কবির রিজভী বলেন, গত বুধবার রাতে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দেশের শত শত মানুষকে অবৈধভাবে আটক করেছে এবং গোপন স্থানে আটকে রেখেছে বলে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। যাদের অধিকাংশই বিরোধীদলীয় নেতাকর্মী। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, নিখোঁজ ব্যক্তিদের পরিবার নিখোঁজের জন্য বাংলাদেশে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন এবং ডিটেকটিভ ব্রাঞ্চের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে। নিখোঁজ ব্যক্তিদের কাউকে কাউকে বেশ কিছুদিন পর ফেরত দেয়া হয়েছে এবং অন্যরা এখনও নিখোঁজ রয়েছে বলে প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়। এই প্রাণবিনাশী অপতৎপরতার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগও গ্রহণ করে না পুলিশ বলে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলছে। এসব রক্তহিম করা গুম, খুন, অপহরণ ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের বিরুদ্ধে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারকে তদন্ত করার জন্য আহবান জানিয়েছে। : তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষের বেঁচে থাকা, নিরাপদে জীবনযাপন ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হলে উক্ত আন্তর্জাতিক তদন্ত ছাড়া কোনো গত্যন্তর নেই। বাংলাদেশে বর্তমান সরকার দেশের মানুষকে এখন বিষাক্ত কাঁটার খাঁচার মধ্যে বন্দি করে রেখেছে। বাংলাদেশে প্রতিটি জনপদে জনপদে, বাড়িতে বাড়িতে মৃত্যু-ভয়, গুমের ভয়, অপহরণের ভয়, নিখোঁজের ভয়, বিনা বিচারে আটকের ভয় নিয়ে গভীর আশঙ্কায় মানুষ জীবনযাপন করছে। : বিএনপির এই নেতা বলেন, বর্তমান ভোটারবিহীন সরকার ২০০৯ সাল থেকে ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে গুম, অপহরণ, অবৈধভাবে আটক, বিচারবহির্ভূত হত্যা জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। আদিম অমানবিকতা বর্তমানে সারাদেশকে গ্রাস করে ফেলেছে। দুঃশাসনের বিষাক্ত ছোবলে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা, লেখক, কবি, সাহিত্যিক, মানবাধিকার কর্মী, শ্রমিক নেতা, পেশাজীবীসহ সাধারণ মানুষ ক্ষতবিক্ষত হচ্ছে, অদৃশ্য হয়ে গেছে অন্ধকারের অতলে, অথবা গোপন স্থানে বছরের পর বছর আটকিয়ে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে কিছুদিন পর কারো কারো লাশ মিলেছে খালে-বিলে-নালা-ডোবায় কিংবা রাস্তার ধারে। আর অন্যদের ভাগ্যে কী জুটেছে সেটি এখনও অজানা। সম্প্রতি রাষ্ট্রের রক্ততৃষ্ণা মেটাতে আরেকজন শিকার হচ্ছিলেন দেশের বিশিষ্ট কবি, সাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক, রাজনৈতিক ভাষ্যকার জনাব ফরহাদ মজহার। এ ঘটনায় এখন গোটা জাতি মানসিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত। এই ট্রমা শুধু ফরহাদ মজহারকেই আক্রান্ত করেনি, সারা দেশবাসীকেই করেছে। : তিনি বলেন, ফরহাদ মজহার অপহরণকে নিছক সন্ত্রাসীদের অপহরণ বলে চালানোর অপচেষ্টা করে সরকার ও দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেসব অসঙ্গতিপূর্ণ কথাবার্তা বলেছে তা নাটকের যবনিকার অন্তরালে প্রকৃত ঘটনা ক্রমাগতভাবে আড়াল করার চেষ্টা হচ্ছে বলে দেশবাসী মনে করে। দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের নিষ্ঠুর কথাবার্তায় দেশবাসীকে চরমভাবে ব্যথিত করেছে। যেমন ফরহাদ মজহার সাহেবের ব্যাগ কখনো কালো, কখনো সাদা; পুলিশের একজন ডিআইজি বলছেন ‘তিনি ভ্রমণে বেরিয়েছিলেন, এটি সাজানো নাটক; যুগ্ম কমিশনার বলছেন তাঁকে চোখ বেঁধে তুলে নেয়া হয়েছে’, কিন্তু স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলছেন ‘আমরা ফরহাদ মজহারের কোনো দোষ খুঁজে পাইনি।’ এটিই সত্য কথা। প্রত্যেকটি গণমাধ্যমে পুলিশের উদ্ধৃতি দিয়ে খবর বেরিয়েছে, ফরহাদ মজহারকে গাড়িতে তুলে চোখ বেঁধে মারধর করা হয়েছে। ফরহাদ মজহারের মতো একজন গুণী ব্যক্তির যদি এই দশা হয়, তাহলে বিরোধী দলের নেতাকর্মীরা কত অসহায়। সারা দেশব্যাপী একের পর এক এ ধরনের গুম, অপহরণ ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের ঘটনায় সর্বত্র আতঙ্ক বিরাজ করছে। ক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করতে ভোটারবিহীন সরকারের আক্রোশের শিকার কে হন কিংবা কার ভাগ্যে কখন কী ঘটে সে বিষয়ে তাদের জানমালের নিরাপত্তা নিয়ে চরম উদ্বিগ্ন জীবনযাপন করছে দেশের মানুষ। কারণ সরকারের সমালোচনা করলেই নিখোঁজ বা গুমের শিকার হতে হচ্ছে যে কাউকে। : রিজভী বলেন, দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল এখন বন্যায় ভাসছে। সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাটসহ উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টি ও উজানের পানির ঢলে প্লাবিত। এলাকার মানুষ অনাহারে-অর্ধাহারে দিনাতিপাত করছে। প্রধানমন্ত্রী যদিও গতকাল বলেছেন, বানভাসিদের জন্য পর্যাপ্ত ত্রাণ আছে। বাস্তবে বানভাসি মানুষ ত্রাণের জন্য হাহাকার করছে। কোনো কোনো এলাকায় খাদ্য, পানি বা চাল না দিয়ে খাওয়ার অনুপযোগী সামান্য কিছু গম দিচ্ছে, যে গম প্রচন্ড বৃষ্টিতে শুকোতে কিংবা গম ভেঙে খেতেও পারছে না। এটি কি বানভাসি অসহায় মানুষদেরকে নিয়ে উপহাস করা হচ্ছে? আসলে লুটপাটের কারণে রাষ্ট্রীয় খাদ্যভান্ডারগুলো এখন যে শূন্য সেটি প্রমাণিত হচ্ছে। : বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, আমি বিএনপির পক্ষ থেকে দলের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীকে বন্যাউপদ্রুত এলাকায় ত্রাণসামগ্রী নিয়ে অসহায় ক্ষুধাগ্রস্ত মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর আহবান জানাচ্ছি। সরকারের লবণ আমদানি সম্পর্কে রিজভী বলেন, ৫ লাখ টন লবণ আমদানি করবে সরকার। দেশের বর্তমান যে অবস্থা তাতে ’৭৪-এর দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি আবারো দরজায় নাড়া দিচ্ছে। : সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুল ইসলাম হাবিব, তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, সেলিমুজ্জামান সেলিম, মাহবুবুল হক নান্নু, খোন্দকার মাশুকুর রহমান, আবদুল আউয়াল খান, হারুনুর রশিদ হারুন, সহ- দফতর সম্পাদক মো. মুনির হোসেন, নির্বাহী কমিটির সদস্য আমিনুল ইসলাম প্রমুখ। বাংলাদেশে বর্তমান সরকার দেশের মানুষকে এখন বিষাক্ত কাঁটার খাঁচার মধ্যে বন্দি করে রেখেছে বলে মন্তব্য করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, সারাদেশে বাড়িতে বাড়িতে মৃত্যু, গুম, অপহরণ, নিখোঁজ, বিনা বিচারে আটকের ভয় নিয়ে মানুষ গভীর উৎকণ্ঠায় দিনাতিপাত করছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। : রুহুল কবির রিজভী বলেন, গত বুধবার রাতে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দেশের শত শত মানুষকে অবৈধভাবে আটক করেছে এবং গোপন স্থানে আটকে রেখেছে বলে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। যাদের অধিকাংশই বিরোধীদলীয় নেতাকর্মী। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, নিখোঁজ ব্যক্তিদের পরিবার নিখোঁজের জন্য বাংলাদেশে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন এবং ডিটেকটিভ ব্রাঞ্চের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছে। নিখোঁজ ব্যক্তিদের কাউকে কাউকে বেশ কিছুদিন পর ফেরত দেয়া হয়েছে এবং অন্যরা এখনও নিখোঁজ রয়েছে বলে প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়। এই প্রাণবিনাশী অপতৎপরতার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগও গ্রহণ করে না পুলিশ বলে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলছে। এসব রক্তহিম করা গুম, খুন, অপহরণ ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের বিরুদ্ধে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারকে তদন্ত করার জন্য আহবান জানিয়েছে। : তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষের বেঁচে থাকা, নিরাপদে জীবনযাপন ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হলে উক্ত আন্তর্জাতিক তদন্ত ছাড়া কোনো গত্যন্তর নেই। বাংলাদেশে বর্তমান সরকার দেশের মানুষকে এখন বিষাক্ত কাঁটার খাঁচার মধ্যে বন্দি করে রেখেছে। বাংলাদেশে প্রতিটি জনপদে জনপদে, বাড়িতে বাড়িতে মৃত্যু-ভয়, গুমের ভয়, অপহরণের ভয়, নিখোঁজের ভয়, বিনা বিচারে আটকের ভয় নিয়ে গভীর আশঙ্কায় মানুষ জীবনযাপন করছে। : বিএনপির এই নেতা বলেন, বর্তমান ভোটারবিহীন সরকার ২০০৯ সাল থেকে ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে গুম, অপহরণ, অবৈধভাবে আটক, বিচারবহির্ভূত হত্যা জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। আদিম অমানবিকতা বর্তমানে সারাদেশকে গ্রাস করে ফেলেছে। দুঃশাসনের বিষাক্ত ছোবলে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা, লেখক, কবি, সাহিত্যিক, মানবাধিকার কর্মী, শ্রমিক নেতা, পেশাজীবীসহ সাধারণ মানুষ ক্ষতবিক্ষত হচ্ছে, অদৃশ্য হয়ে গেছে অন্ধকারের অতলে, অথবা গোপন স্থানে বছরের পর বছর আটকিয়ে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে কিছুদিন পর কারো কারো লাশ মিলেছে খালে-বিলে-নালা-ডোবায় কিংবা রাস্তার ধারে। আর অন্যদের ভাগ্যে কী জুটেছে সেটি এখনও অজানা। সম্প্রতি রাষ্ট্রের রক্ততৃষ্ণা মেটাতে আরেকজন শিকার হচ্ছিলেন দেশের বিশিষ্ট কবি, সাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক, রাজনৈতিক ভাষ্যকার জনাব ফরহাদ মজহার। এ ঘটনায় এখন গোটা জাতি মানসিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত। এই ট্রমা শুধু ফরহাদ মজহারকেই আক্রান্ত করেনি, সারা দেশবাসীকেই করেছে। : তিনি বলেন, ফরহাদ মজহার অপহরণকে নিছক সন্ত্রাসীদের অপহরণ বলে চালানোর অপচেষ্টা করে সরকার ও দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেসব অসঙ্গতিপূর্ণ কথাবার্তা বলেছে তা নাটকের যবনিকার অন্তরালে প্রকৃত ঘটনা ক্রমাগতভাবে আড়াল করার চেষ্টা হচ্ছে বলে দেশবাসী মনে করে। দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের নিষ্ঠুর কথাবার্তায় দেশবাসীকে চরমভাবে ব্যথিত করেছে। যেমন ফরহাদ মজহার সাহেবের ব্যাগ কখনো কালো, কখনো সাদা; পুলিশের একজন ডিআইজি বলছেন ‘তিনি ভ্রমণে বেরিয়েছিলেন, এটি সাজানো নাটক; যুগ্ম কমিশনার বলছেন তাঁকে চোখ বেঁধে তুলে নেয়া হয়েছে’, কিন্তু স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলছেন ‘আমরা ফরহাদ মজহারের কোনো দোষ খুঁজে পাইনি।’ এটিই সত্য কথা। প্রত্যেকটি গণমাধ্যমে পুলিশের উদ্ধৃতি দিয়ে খবর বেরিয়েছে, ফরহাদ মজহারকে গাড়িতে তুলে চোখ বেঁধে মারধর করা হয়েছে। ফরহাদ মজহারের মতো একজন গুণী ব্যক্তির যদি এই দশা হয়, তাহলে বিরোধী দলের নেতাকর্মীরা কত অসহায়। সারা দেশব্যাপী একের পর এক এ ধরনের গুম, অপহরণ ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের ঘটনায় সর্বত্র আতঙ্ক বিরাজ করছে। ক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করতে ভোটারবিহীন সরকারের আক্রোশের শিকার কে হন কিংবা কার ভাগ্যে কখন কী ঘটে সে বিষয়ে তাদের জানমালের নিরাপত্তা নিয়ে চরম উদ্বিগ্ন জীবনযাপন করছে দেশের মানুষ। কারণ সরকারের সমালোচনা করলেই নিখোঁজ বা গুমের শিকার হতে হচ্ছে যে কাউকে। : রিজভী বলেন, দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল এখন বন্যায় ভাসছে। সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাটসহ উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টি ও উজানের পানির ঢলে প্লাবিত। এলাকার মানুষ অনাহারে-অর্ধাহারে দিনাতিপাত করছে। প্রধানমন্ত্রী যদিও গতকাল বলেছেন, বানভাসিদের জন্য পর্যাপ্ত ত্রাণ আছে। বাস্তবে বানভাসি মানুষ ত্রাণের জন্য হাহাকার করছে। কোনো কোনো এলাকায় খাদ্য, পানি বা চাল না দিয়ে খাওয়ার অনুপযোগী সামান্য কিছু গম দিচ্ছে, যে গম প্রচন্ড বৃষ্টিতে শুকোতে কিংবা গম ভেঙে খেতেও পারছে না। এটি কি বানভাসি অসহায় মানুষদেরকে নিয়ে উপহাস করা হচ্ছে? আসলে লুটপাটের কারণে রাষ্ট্রীয় খাদ্যভান্ডারগুলো এখন যে শূন্য সেটি প্রমাণিত হচ্ছে। : বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, আমি বিএনপির পক্ষ থেকে দলের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীকে বন্যাউপদ্রুত এলাকায় ত্রাণসামগ্রী নিয়ে অসহায় ক্ষুধাগ্রস্ত মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর আহবান জানাচ্ছি। সরকারের লবণ আমদানি সম্পর্কে রিজভী বলেন, ৫ লাখ টন লবণ আমদানি করবে সরকার। দেশের বর্তমান যে অবস্থা তাতে ’৭৪-এর দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি আবারো দরজায় নাড়া দিচ্ছে। : সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুল ইসলাম হাবিব, তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, সেলিমুজ্জামান সেলিম, মাহবুবুল হক নান্নু, খোন্দকার মাশুকুর রহমান, আবদুল আউয়াল খান, হারুনুর রশিদ হারুন, সহ- দফতর সম্পাদক মো. মুনির হোসেন, নির্বাহী কমিটির সদস্য আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।

Source:dailydinkal
Share:

0 comments:

Post a Comment

Facebook

Search This Blog

News Archive

Blog Archive